১. পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম(আরএসএস);
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত গ্রামে ইউনিয়ন সমাজকর্মী/কারিগরি প্রশিক্ষক কর্তৃক পরিবার জরিপ সম্পন্নকরণপূর্বক ক ও খ গ্রুপভুক্ত পরিবারের সদস্যদেরকে নিয়ে কর্মদল গঠন ও প্রশিক্ষণ প্রদানের পর প্রত্যেক দলীয় সদস্যকে ২০ টি সামাজিক কার্যক্রম অবহিতপূর্বক অভ্যস্ত করানো হয়। অতঃপর গ্রাম কমিটি বা কর্মদল হতে প্রস্তাবিত ঋণ প্রার্থীদের আবেদনপত্র যাচাই-বাছাইপূর্বক আবেদনপত্রসহ খসড়া তালিকা সংশ্লিষ্ট সমাজকর্মী/কারিগরি প্রশিক্ষক দাখিল করেন এবং আদায়কৃত সঞ্চয় প্রকল্প গ্রাম বা কর্মদলের ব্যাংক হিসাবে জমা করেন। প্রস্ত্ততকৃত খসড়া তালিকা, আবেদনপত্র, স্কিম ফিল্ডসুপারভাইজার কর্তৃক পরীক্ষান্তে সুপারিশসহ উপজেলা সমাজসেবা অফিসারের নিকট দাখিল করেন। অতঃপর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার ইউপিআইসির সভার আয়োজন করে ঋণ অনুমোদন করেন। অবশেষে নির্বাচিত ঋণ গ্রহীতাদের মাঝে ঋণের চেক/নগদ টাকা বিতরণের স্থান, তারিখ নির্ধারণ করে তাদের অবহিতপূর্বক ঋণ বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়।
নাগরিকদের সহযোগিতার ক্ষেত্র:
প্রয়োজনীয় ফি/ট্যাক্স/আনুষঙ্গিক খরচ:
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
২. পল্লী মাতৃকেন্দ্র (আরএমসি);
নাগরিকগণের সহযোগিতার ক্ষেত্র:
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
৩. দগ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পুনর্বাসন কার্যক্রম;
নাগরিকদের সহযোগিতার ক্ষেত্র:
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
সেবা পাওয়ার জন্য যার সাথে যোগাযোগ করতে হবে:
৪. ক্যাপিটেশন গ্রান্ট প্রাপ্ত বেসরকারি এতিমখানা;
সেবা:
১৮ বছর বয়স পর্যন্ত এতিম শিশুদের প্রতিপালনের জন্য বেসরকারি এতিমখানায় আর্থিক অনুদান প্রদান;
স্নেহ-ভালবাসা ও আদর-যত্নের সাথে লালন পালন নিশ্চিতকরণ;
আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান নিশ্চিতকরণ;
শারীরিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ও মানবিক উৎকর্ষতা সাধন নিশ্চিতকরণ;
শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশে সহায়তা প্রদান;
পুনর্বাসন ও স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।
সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):
বেসরকারি এতিমখানাটিকে সমাজসেবা অধিদফতরের নিবন্ধিত হতে হবে এবং এতিমখানাটিতে ন্যূনতম ১০ জন ৬-১৮ বছরের এতিম নিবাসী থাকতে হবে। ১০০% নিবাসী প্রাথমিক / মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত সাপেক্ষে শতকরা ৫০ ভাগ শিশু এ সেবার আওতায় আসবে।
নির্ধারিত ফরমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সচিব সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বরাবর ৩১ জুলাই এর মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপজেলা কার্যালয়ে আবেদন দাখিল করতে হয় । ১০ আগষ্টের এর মধ্যে উপজেলা অফিস হতে জেলায় এবং ২৫ আগস্ট এর মধ্যে জেলা কার্যালয় হতে অধিদফতরে বেসরকারি এতিমখানার তথ্য প্রেরণ নিশ্চিত করতে হয়। অতঃপর অধিদফতর হতে ১৫ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ নিশ্চিত করতে হয় । সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই পূর্বক মনোনিত বেসরকারি এতিমখানার বিপরীতে বরাদ্দপত্র অধিদফতর বরাবর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য প্রেরণ করা হয়। অধিদফতর কর্তৃক সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে বরাদ্দপত্র প্রেরণ করা হয়। প্রাপ্ত বরাদ্দের বিপরীতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট অফিসারের নিকট বিল দাখিল করলে যাচাই বাছাইপূর্বক উক্ত বিল পাশ করে তা উপজেলা হিসাব রক্ষণ অফিসার কর্তৃত বিল পাশ করে উপজেলা সমাজসেবা অফিসারের দাপ্তরিক হিসেবে জমা হয়। পরবর্তীতে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার সংশ্লিষ্ট এতিমখানার সভাপতি/ সম্পাদকের অনুকূলে ক্রস চেকের মাধ্যমে ক্যাপিটেশন গ্রান্ট হস্তান্তর করেন।
কার্যাবলি:
এতিমখানা তৈরী ও স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহ (নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ ১৯৬১ অনুযায়ী নিবন্ধন;
নির্ধারতি ফরমে উপজেলা সমাজসেবা/শহর সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে অবেদন;
সিভিল সার্জন বা তার প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদকারী এতিম শিশুর বয়স ও স্বাস্থ্যগত অবস্থা যাচাই;
ভর্তি কমিটি কর্তৃক চূড়ান্ত অনুমোদন;
বিনামূল্যে এতিম শিশু ভর্তি;
কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ক্যাপিটেশন গ্রান্ট প্রাপ্তির জন্য আবেদন;
সংশ্লিষ্ট সমাজসেবা কর্মকর্তার কর্তৃক এতিমখানা জরিপ, প্রতিবেদন পরিদর্শন ও সুপারিশসহ জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে প্রেরণ;
উপপরিচালক, জেলা সমাজসেবার সুপারিশসহ অধিদফতরে প্রেরণ;
অধিদফতর হতে মন্ত্রণালয়ের ক্যাপিটেশন গ্রান্ট বরাদ্দ কমিটিতে সুপারিশ প্রেরণ;
ক্যাপিটেশন গ্রান্ট বরাদ্দ কমিটির কর্তৃক বরাদ্দ প্রদান/ আবেদন খারিজ/ পূর্বতন বরাদ্দ পরিবর্তন/ পরিবর্ধন;
এতিম শিশুদের ভরণপোষণ, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং উপযুক্ত মর্যাদায় সমাজে পুনর্বাসন।
নাগরিকদের অংশগ্রহণের ক্ষেত্র:
বেসরকারি এতিমখানার পরিচালনায় কোন ব্যত্যয় পরিলক্ষিত হলে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা;
যাকাত, ফিতরা, দানসহ ইত্যাদি আর্থিক সহায়তা করা;
শিশুদের শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়নে যে কোন সহযোগিতা;
শিশুর পুনর্বাসনে আর্থিক ভাবে, চাকুরী প্রদান মাধ্যমে বা তথ্য সরবরাহের মাধ্যমে সহযোগিতা করা;
শিশুদের প্রতি সহমর্মি আচরণ করা;
শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশে যে কোন ধরণের সহযোগিতা।
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
বেসরকারি এতিমখানা কর্তৃক ক্যাপিটেশন গ্রান্টের আবেদন প্রাপ্তির পর ৭ মাস।
যার সাথে যোগাযোগ করতে হবে:
উপজেলা সমাজসেবা অফিসার, সকল উপজেলা
শহর সমাজসেবা কার্যালয় (সিটি কর্পোরেশন ও জেলা পর্যায়ের পৌরসভার ক্ষেত্রে)
৫. বয়স্ক ভাতা;
প্রার্থী নির্বাচনের মানদন্ড:
(ক) নাগরিকত্ব: প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
(খ) বয়স: সর্বোচ্চ বয়স্ক ব্যক্তিকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে।
(গ) স্বাস্থ্যগত অবস্থা: যিনি শারীরিকভাবে অক্ষম অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে কর্মক্ষমতাহীন তাঁকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(ঘ) আর্থ-সামাজিক অবস্থা:
(১) আর্থিক অবস্থার ক্ষেত্রে: নিঃস্ব, উদ্বাস্ত্ত ও ভূমিহীনকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(২) সামাজিক অবস্থার ক্ষেত্রে: বিধবা, তালাকপ্রাপ্তা, বিপত্নীক, নিঃসন্তান, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিদেরকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(ঙ) ভূমির মালিকানা: ভূমিহীন ব্যক্তিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এক্ষেত্রে বসতবাড়ী ব্যতীত কোনো ব্যক্তির জমির পরিমাণ ০.৫ একর বা তার কম হলে তিনি ভূমিহীন বলে গণ্য হবেন।
ভাতা প্রাপ্তির যোগ্যতা ও শর্তাবলী:
(১) সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে;
(২) জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় পরিচিতি নম্বর থাকতে হবে;
(৩) বয়স পুরুষের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬৫ বছর এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬২ বছর হতে হবে।
সরকার কর্তৃক সময় সময় নির্ধারিত বয়স বিবেচনায় নিতে হবে;
(৪) প্রার্থীর বার্ষিক গড় আয় অনূর্ধ ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা হতে হবে;
(৫) বাছাই কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে।
বিঃ দ্রঃ বয়স নির্ধারণের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম নিবন্ধন সনদ, এসএসসি/সমমান পরীক্ষার সনদপত্র বিবেচনা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোন বিতর্ক দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
ভাতা প্রাপ্তির অযোগ্যতা:
(১) সরকারি কর্মচারী পেনশনভোগী হলে;
(২) দুঃস্থ মহিলা হিসেবে ভিজিডি কার্ডধারী হলে;
(৩) অন্য কোনোভাবে নিয়মিত সরকারী অনুদান/ভাতা প্রাপ্ত হলে;
(৪) কোনো বেসরকারি সংস্থা/সমাজকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান হতে নিয়মিতভাবে আর্থিক অনুদান/ভাতা প্রাপ্ত হলে।
৬. বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দুস্থ মহিলা ভাতা;
প্রার্থী নির্বাচনের মানদন্ড:
(ক) নাগরিকত্ব: প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
(খ) বয়স: বয়স অবস্যই ১৮ (আঠার) বছরের ঊর্ধ্বে হতে হবে। তবে সর্বোচ্চ বয়স্ক মহিলাকে অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে।
(গ) স্বাস্থ্যগত অবস্থা: যিনি শারীরিকভাবে অক্ষম অর্থাৎ সম্পূর্ণরূপে কর্মক্ষমতাহীন তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(ঘ) আর্থ-সামাজিক অবস্থা :
(১) আর্থিক অবস্থার ক্ষেত্রে: নিঃস্ব, উদ্বাস্ত্ত ও ভূমিহীনকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(২) সামাজিক অবস্থার ক্ষেত্রে: নিঃসমত্মান, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিদেরকে ক্রমানুসারে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(ঙ) ভূমির মালিকানা: ভূমিহীন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে বসতবাড়ী ব্যতিত কোন ব্যক্তির জমির পরিমাণ ০.৫ একর বা তার কম
হলে তিনি ভূমিহীন বলে গণ্য হবেন।
ভাতা প্রাপকের যোগ্যতা ও শর্তাবলী:
১. সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে;
২. জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় পরিচিতি নম্বর থাকতে হবে;
৩. বয়ঃবৃদ্ধা অসহায় ও দুঃস্থ বিধবা বা স্বামী নিগৃহীতা মহিলাকে অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে;
৪. যিনি দুঃস্থ, অসহায়, প্রায় ভূমিহীন, বিধবা বা স্বামী নিগৃহীতা এবং যার ১৬ বছর বয়সের নীচে ২টি সন্তন রয়েছে, তিনি ভাতা পাওয়ার ক্ষেত্রে
অগ্রাধিকার পাবেন;
৫. দুঃস্থ, দরিদ্র, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতাদের মধ্যে যারা প্রতিবন্ধী ও অসুস্থ তারা ভাতা পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন;
৬. প্রার্থীর বার্ষিক গড় আয়ঃ অনূর্ধ ১২,০০০ (বার হাজার) টাকা হতে হবে;
৭. বাছাই কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে।
৭. অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা;
প্রার্থী নির্বাচনের মানদন্ড:
১. আবেদনকারীকে অবশ্যই প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩ এর সংজ্ঞানুযায়ী প্রতিবন্ধী হতে হবে;
২. বাছাইকালে আবেদনকারীর আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় আনতে হবে;
৩. ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে বৃদ্ধ/বৃদ্ধা প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে;
৪. ভূমিহীন ও গৃহহীন প্রতিবন্ধীগণ ভাতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার লাভ করবে;
৫. নারী প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার দিতে হবে;
৬. বহুমাত্রিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দিতে হবে;
৭. নতুন ভাতাভোগী মনোনয়নে অধিকতর দারিদ্রপীড়িত ও অপেক্ষাকৃত পশ্চাদপদ বা দূরবর্তী এলাকাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
৮. চিকিৎসার লক্ষ্যে গরীব মানসিক/অটিস্টিক প্রতিবন্ধী শিশু (বয়স শিথিলযোগ্য) এবং সম্পূর্ণ দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
ভাতা প্রাপকের যোগ্যতা ও শর্তাবলী:
১. সংশ্লিষ্ট এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে;
২. প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩ অনুযায়ী সমাজসেবা কার্যালয় হতে নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তি যে
জেলার স্থায়ী বাসিন্দা সে জেলা হতে নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র গ্রহণ করবেন;
৩. মাথাপিছু বার্ষিক আয় ৩৬,০০০ (ছত্রিশ হাজার) টাকার উর্ধে নয় এমন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিগণ;
৪. আবেদনকারীকে অবশ্যই দুঃস্থ প্রতিবন্ধী হতে হবে;
৫. ৬ (ছয়) বছরের উর্ধে সকল ধরণের প্রতিবন্ধীকে ভাতা প্রদানের জন্য বিবেচনায় নিতে হবে;
৬. বাছাই কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে।
ভাতা প্রাপ্তির অযোগ্যতা:
১. সরকারি কর্মচারী হলে কিংবা সরকারি কর্মচারী হিসেবে পেনশনভোগী হলে;
২. অন্য কোনভাবে নিয়মিত সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত হলে;
৩. কোন বেসরকারি সংস্থা/সমাজকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান হতে নিয়মিতভাবে আর্থিক অনুদানপ্রাপ্ত হলে।
৮. প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তি;
সেবার নাম:
প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তি
সেবা প্রদানকারী অফিসের নাম:
উপজেলা/শহর সমাজসেবা অফিস (সকল)
দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা / কর্মচারী:
১. উপজেলা / শহর সমাজসেবা অফিসার
২. ফিল্ড সুপারভাইজার
৩. ইউনিয়ন /পৌর সমাজকর্মী
৪. কারিগরি প্রশিক্ষক
সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):
জরিপভুক্ত শনাক্তকৃত ও সমাজসেবা অধিদফতর কর্তৃক নিবন্ধিত এবং সরকার কর্তৃকস্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী যাদের পারিবারিক বার্ষিক গড় আয় সর্বোচ্চ ৩৬,০০০/- তারা নির্ধারিত ফরমে উপজেলা / শহর সমাজসেবা অফিসার বরাবরে আবেদন করতে হয়। নীতিমালা অনুসারে যাচাই বাছাই করার পর প্রতিবন্ধী শিক্ষা উপবৃত্তিভোগী নির্বাচন করা হয় । অত:পর নির্বাচিত প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান বা অভিভাবককে অবহিত করে বৈধ অভিভাবকের নামে উপবৃত্তির অর্থ উত্তোলনের ব্যাংক হিসাব খোলা হয়। উপবৃত্তির টাকা বিতরণের স্থান, তারিখ সময় নির্ধারণ করে উপবৃত্তি প্রাপ্ত প্রতিবন্ধী শিক্ষর্থী তার পরিবার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানকে অবহিত করার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে উপবৃত্তি বিতরণ করা হয়।
সেবা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সময়:
নতুন বরাদ্দ প্রাপ্তির ০৩ মাসের মধ্যে ভাতাভোগী নির্বাচন করা হয় ।
নিয়মিত ভাতাভোগীর হিসাবে ০৭ দিনের মধ্যে ভাতা স্থানান্তর করা হয় ।
প্রয়োজনীয় ফি/ট্যাক্স/আনুষঙ্গিক খরচ:
১০/- টাকা দিয়ে নিজ নামে ব্যাংক হিসাব খুলতে হয়
সংশ্লিষ্ট আইন/বিধি/ নীতিমালা:
প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপবৃত্তি বাস্তবায়ন নীতিমালা ২০১৩
নির্দিষ্টসেবা পেতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা
১. চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ / উপজেলা নির্বাহী অফিসার (সংশ্লিষ্ট উপজেলা)
২. উপপরিচালক, জেলা সমাজসেবা কার্যালয় (সংশ্লিষ্ট জেলা)
৩. চেয়ারম্যান, পার্বত্য জেলা / জেলা প্রশাসক (সংশ্লিষ্ট জেলা)
৪. পরিচালক (কার্যক্রম), সমাজসেবা অধিদফতর
৯. প্রবেশন এন্ড আফটার কেয়ার সার্ভিসেস;
কিভাবে প্রবেশনের সুযোগ পাওয়া যায়?
প্রবেশন মঞ্জুর করা মূলতঃ বিজ্ঞ আদালতের একটি স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা।
প্রবেশন ব্যবস্থায় বিচার কার্যের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হওয়ার পর কোন ব্যক্তি যখন আইনের দৃষ্টিতে দোষী সাব্যস্থ হওয়ার উপক্রম হয় কিংবা ব্যক্তি যদি দোষ স্বীকার করে তখন বিজ্ঞ আদালতের কাছে প্রবেশনের সুযোগ পাওয়ার জন্য আদালতের গোচরিভূত করা যায়।
আদালত যদি উপযুক্ত মনে করেন যে, আইনের অধীনে প্রবেশন আদেশের শর্তাবলী পালনে অঙ্গীকারাবদ্ধ করে অপরাধী তার সংশোধন ও পুনর্বাসনে উপকৃত হতে পারে, তখন আদালতে নিয়োজিত প্রবেশন অফিসারকে অপরাধীর চরিত্র, প্রাক বংশ পরিচয়, পারিবারিক পারিপাশ্বিক ও তথ্যাদি বা অবস্থাদি তদন্ত করে একটি প্রাক দন্ডাদেশ প্রতিবেদন আদালতের নিকট দাখিল করার অনুরোধ করেন।
তদন্তে প্রবেশন অফিসার যদি বুঝতে পারেন যে, অপরাধীর প্রবেশনের বা সমাজ ভিত্তিক সংশোধনের সুযোগ রয়েছে তা হলে তিনি প্রবেশনের সুপারিশ করেন। অন্যথায় অপরাধীকে শান্তি পেতে হয়।
বিজ্ঞ আদালত মামলার কাগজপত্র ও সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা করে স্ব-উদ্যোগেও প্রবেশন মঞ্জুর করতে পারেন।
সেবাদান কেন্দ্র
সেবা:
সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):
১. প্রবেশন এন্ড অফেন্ডার্স অডিনেন্স ১৯৬০ (সংশোধিত ১৯৬৪) এর ৫ ধারা মোতাবেক সংশ্লিষ্ট আদালত কর্তৃক যে কোন বয়সের প্রথমবার ও লঘু অপরাধে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তি অথবা অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজে দোষ স্বীকার করলে আদালত দন্ড স্থগিত রেখে প্রবেশন অফিসারের তত্ত্বাবধানে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট মেয়াদে পরিবার বা সমাজে রেখে সংশোধন ও আত্মশুদ্ধির সুযোগ প্রদান করা হয় ।
২. শিশু আইন ২০১৩ এর ধারা ৩৪ উপ-ধারা ৬ মোতাবেক শিশুদের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে আটক রাখার পরিবর্তে সদাচরণের জন্য শিশু আদালতের
আদেশক্রমে প্রবেশন সেবা প্রদান করা হয় ।
৩. কারাগারে আটক সাজাপ্রাপ্ত নারীদের বিশেষ সুবিধা আইন ২০০৬ এর আওতায় কারাগারে আটক সাজাপ্রাপ্ত নারীদের শর্ত স্বাপেক্ষে মুক্তির ব্যবস্থা
করা হয় ।
৪. মুক্তিপ্রাপ্ত কয়েদিদের এবং শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত শিশুদের প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষতার উন্নয়ন ঘটিয়ে / সমাজসেবা
অধিদফতরের বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় এনে সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে পুনর্বাসন করা হয়
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
কার্যাবলি:
প্রবেশন:
আফটার কেয়ার:
সংশ্লিষ্ট আইন/বিধি/ নীতিমালা:
১. প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অর্ডিনেন্স, ১৯৬০ (সংশোধিত ১৯৬৪)
২. কারাগারে আটক সাজাপ্রাপ্ত নারীদের বিশেষ সুবিধা আইন, ২০০৬
৪. প্রবেশন অব অফেন্ডার্স রুলস, ১৯৭১
নাগরিকদের অংশগ্রহণের ক্ষেত্র:
সাথে যোগাযোগ করতে হবে:
10. চিকিৎসা সমাজসেবা কর্মসূচি :
সেবা:
সেবাদান কেন্দ্র:
কার্যাবলি:
নাগরিকদের সহযোগিতার ক্ষেত্র:
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
রোগী চিহ্নিত হওয়া বা রোগী আবেদন করার পর তাৎক্ষণিক ভাবে।
যার সাথে যোগাযোগ করতে হবে
১১. স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থা :
সেবা প্রদানের সময়সীমা:
যার সাথে যোগাযোগ করতে হবে:
১২. প্রতিবন্ধীতা শনাক্তকরণ কর্মসূচি :
১৩. ক্যান্সার,কিডনী, লিভার সিরোসিস,স্ট্রোকে প্যারালাইজড ও জন্মগত হৃদরোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি :
১৪. হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি :
সেবা প্রাপ্তির স্থান/অফিসের নাম: উপজেলা/শহর সমাজসেবা অফিস
দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা / কর্মচারী: উপজেলা/শহর সমাজসেবা কর্মকর্তা
সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):
বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে উপজেলা/শহর সমাজসেবা অফিসার বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন অত:পর নির্ধারিত ফরমে আগ্রহী ব্যক্তিদের সমাজসেবা অফিসার বরাবর আবেদন করতে হয় । প্রাপ্ত আবেদন ইউনিয়ন কমিটি কর্তৃক সরেজমিনে যাচাই-বাছাই করে প্রস্তাব আকারে উপজেলা কমিটিতে প্রেরণ করে। অত:পর উপজেলা কমিটি যাচাই বাছাই করে বরাদ্দ অনুসারে উপকারভোগী নির্বাচন করে। নির্বাচিত ব্যক্তির নামে ব্যাংক হিসাব খোলা এবং কেন্দ্রীয় হিসাব হতে ভাতা বা উপবৃত্তির টাকা স্থানান্তর করে নির্বাচিত ব্যক্তিকে অবহিতকরণ পূর্বক ভাতা বা উপবৃত্তি বিতরণ সম্পন্ন করা হয় । ১৮ বছর বয়সের উর্ধ্ব কর্মক্ষম ব্যক্তিদেরকে ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় । প্রশিক্ষণার্থীদেরকে প্রশিক্ষণোত্তর অফেরতযোগ্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়
সেবা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সময়:
১. নতুন বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে আবেদনের ০৩ মাসের মধ্যে;
২. পুরাতন বা নিয়মিতদের ক্ষেত্রে ০৭ কর্মদিবস
প্রয়োজনীয় ফি/ট্যাক্স/আনুষঙ্গিক খরচ: বিনামূল্যে
সংশ্লিষ্ট আইন/বিধি/ নীতিমালা:
নির্দিষ্টসেবা পেতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা :
১. চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ
২. জেলা প্রশাসক, সিটি করপেরেশন / পৌরসভার ক্ষেত্রে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা / আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা
৩. কর্মসূচি পরিচালক
১৫. বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি :
সেবা প্রাপ্তির স্থান/অফিসের নাম:
উপজেলা/শহর সমাজসেবা অফিস
দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা / কর্মচারী:
উপজেলা / শহর সমাজসেবা কর্মকর্তা
সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):
বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে উপজেলা / শহর সমাজসেবা অফিসার বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন। অত:পর নির্ধারিত ফরমে আগ্রহী ব্যক্তিদের সমাজসেবা অফিসার বরাবর আবেদন করতে হয় । প্রাপ্ত আবেদন ইউনিয়ন কমিটি কর্তৃক সরেজমিনে যাচাই-বাছাই করে প্রস্তাব আকারে উপজেলা কমিটিতে প্রেরণ করা হয়। অত:পর উপজেলা কমিটি যাচাই বাছাই করে বরাদ্দ অনুসারে উপকারভোগী নির্বাচন করে। নির্বাচিত ব্যক্তির নামে ব্যাংক হিসাব খোলা এবং কেন্দ্রীয় হিসাব হতে ভাতা বা উপবৃত্তির টাকা স্থানান্তর করে নির্বাচিত ব্যক্তিকে অবহিতকরণপূর্বক ভাতা বা উপবৃত্তি বিতরণ সম্পন্ন করা হয় ।
১৮ বছর বয়সের উর্ধ্ব কর্মক্ষম ব্যক্তিদেরকে ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয় । প্রশিক্ষণার্থীদেরকে প্রশিক্ষণোত্তর অফেরতযোগ্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।
সেবা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সময়:
১. নতুন বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে আবেদনের ০৩ মাসের মধ্যে;
২. পুরাতন বা নিয়মিতদের ক্ষেত্রে ০৭ কর্মদিবস
প্রয়োজনীয় ফি/ট্যাক্স/আনুষঙ্গিক খরচ:
বিনামূল্যে
সংশ্লিষ্ট আইন/বিধি/ নীতিমালা:
বিশেষ ভাতা ৫০০/- মাসিক
উপবৃত্তি :
প্রাথমিক-৩০০/-
মাধ্যমিক-৪৫০/-
উচ্চ মাধ্যমিক-৬০০/-
স্নাতক বা স্নাতকোত্তর-১০০০/-
প্রশিক্ষণ;
প্রশিক্ষণার্থীদের আর্থিক সহায়তা ১০,০০০/- (অফেরতযোগ্য)
দলিত, হরিজন ও বেদে জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি নীতিমালা ২০১৩
নির্দিষ্ট সেবা পেতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা:
১. চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ (সংশ্লিষ্ট উপজেলা)
২. জেলা প্রশাসক (সংশ্লিষ্ট জেলা) বা সিটিকরপেরেশন / পৌরসভার ক্ষেত্রে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা / আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (সংশ্লিষ্ট প্রশাসন)
৩. কর্মসূচি পরিচালক
১৬. ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থান শীর্ষক কর্মসূচি :
কর্মসূচির পাইলটিং পর্যায়ে পুনর্বাসন কার্যক্রমের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, ঢাকা শহরের ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে সফলতা অর্জন ব্যতীত কর্মসূচির সফলতা অর্জন সম্ভব নয়। বিষয়টি মাথায় রেখে প্রাথমিকভাবে ঢাকা শহরের বিমানবন্দর এলাকা, হোটেল সোনারগাঁও, হোটেল রূপসী বাংলা, হোটেল রেডিসন, বেইলীরোড, কূটনৈতিক জোন ও দূতাবাস এলাকাসমূহকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করার নীতিগত সিদ্ধামত্ম গৃহীত হয় এবং সিটি কর্পোরেশনের মাধ্যমে ইতোমধ্যে এসব এলাকাকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ভবিষ্যতে ভিক্ষুকমুক্ত এলাকার আওতা আরও বৃদ্ধি করা হবে।
ভিক্ষুকমুক্ত হিসেবে ঘোষিত এলাকাসমূহে নির্দিষ্ট সময় অন্তর ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হবে। ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে প্রাপ্ত ভিক্ষুকদেরকে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানো হয়। প্রতিষ্ঠানে থাকাকালীন তাদেরকে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ এবং পুনর্বাসন করা হয়। ০৪/০৬/২০১৬ তারিখে ২০০ জন ভিক্ষুকের অংশগ্রহনে দিনব্যাপী সমাজসেবা অধিদফতর মিলনায়তনে ভিক্ষাবুত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর ‘‘পুনর্বাসন চাহিদা নিরূপন’’ শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করা হয়। কর্মশালায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, সমাজসেবা অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিভাগের (যেমন পুলিশ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, সিটি কর্পোরেশন, এনজিও, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক) প্রতিনিধিগণ উপস্থিত থেকে তাদের মতামত প্রদান করেন। তাদের প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে প্রতিবেদন প্রস্ত্ততপূর্বক উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রেরণ করা হয়। ঢাকা শহরের ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষিত এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি না করার জন্য ২/১ দিন পরপর নিয়মিত মাইকিং করা হচ্ছে।
বর্তমান অর্থ বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক বিমানবন্দর সড়ক হতে শাহবাগ পর্যন্ত ভিআইপি রাস্তা ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষনা করার জন্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS